মালতেপে মসজিদ তুরস্কের আঙ্কারায় অবস্থিত মসজিদ। মসজিদটির ৯০০ মিটার পশ্চিমে দুরত্বে মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের সমাধিসৌধ এবং ৬০০ মিটার পূর্বে দূরে আঙ্কারার সিহিয়ে স্কয়ার অবস্থিত।
তুরস্কের স্থাপত্যশৈলীতে বর্গাকার জমির উপর নির্মিত মসজিদটি দুই মিনার ও একটি এক গম্ভুজবিশিষ্ট। আঙ্কারার মালতেপে শহরতলীতে অবস্থিত মসজিদটি ১৯৫৪ সালে স্থাপিত, এবং ১৯৫৯ হতে সক্রীয়। এটি আঙ্কারার অপর জনপ্রিয় কোজাতেপে মসজিদের পাশাপাশি অন্যতম পরিচিত মসজিদ।
একটি বেসরকারী সংস্থার উদ্যোগে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল। রিকায় আকসায়ের স্থাপত্যনকশা অনুযায়ী মেহমেত ভারলিয়ার মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। নির্মাণের আগে নির্মাণস্থল আঙ্কারার পৌরসভা দ্বারা পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র করা হয়েছিল। ১৯৫৪ সালে মসজিদটির নির্মাণ শুরু হয় এবং ১৯৫৯ সালে সমাপ্ত হয়েছিল।
উঠানসহ মালতেপে মসজিদের ৭,০১৯ বর্গমিটার। মসজিদটি নিকটবর্তী সড়ক হতে ৩০ মিটার উঁচু ঢিবির উপর নির্মিত, এটি একটি বর্গাকার ভূমির উপর নির্মিত, যার প্রতিটি বাহুর দৈর্ঘ্য ২০ মিটার। শীতকালে মসজিদটির মেঝে গরম করার ব্যবস্থা যুক্ত আছে। মসজিদের দেয়ালের বহিরাবরণ, ভিত্তিতল হতে ৫ মিটার পর্যন্ত সিরামিক দিয়ে আবৃত। একক সবুজ গম্বুজটির উচ্চতা ৩০ মিটার। প্রধান গম্বুজ ছাড়াও উত্তর দিকে ৫টি ছোট গম্বুজ আছে। এটির দুই মিনার ও একটি ঝুলন্ত বারান্দা সহ প্রতিটি ৫০ মিটার উঁচু। বারান্দাতে উঠে আসার জন্য ১৪২ ধাপের সিঁড়ি আছে। তিনটি দরজা দিয়ে এই মসজিদে প্রবেশ করা যায়, একটি সম্মুখে, অপর দুইটি দরজা পাশে স্থাপিত। এটির সামনের ও পাশের জানালা গুলি দাগ প্রতিরোধি কাঁচ নির্মিত।
মালতেপে মসজিদের গম্বুজের অভ্যন্তরে সূরা আল-ফাতিহা লেখা আছে। মসজিদের অভ্যন্তরে মেঝে হতে ৫ মিটার পর্যন্ত টালি বসানো, এর উপরে মার্বেলে খোদাই করে সূরা আত-তাগাবুন লেখা আছে। মসজিদের মূল অংশের বাইরে অজু করার স্থান, মহিলার কুরআন শিক্ষার ঘর এবং মসজিদের উঠানে কেবলার ডানদিকে পৃথক জানাজার স্থান এবং কৃত্রিম ঝর্ণা আছে।

জন্ম কুমিল্লায়। আব্দুল্লাহেল মুহিত ও আঞ্জুমান নাহারের বড় ছেলে। কুমিল্লার জেলার দেবিদ্বার উপজেলার দুয়ারিয়া গ্রামে বাড়ি। গাছ-গাছালির ছায়ায়, লতাগুল্মের সাথে বড় হওয়া। পাখি ও ফড়িংয়ের পেছনে ছুটে আর ছিপ-নাটাই হাতে কেটেছে শৈশব। তবে কৈশোর কেটেছে নাগরিক শহর ঢাকায়। পড়ালেখার হাতেখড়ি মায়ের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় ‘কুমিল্লা পলিটেকনিক্যাল কোয়ার্টার স্কুলে’। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত নিজ গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়া হয়। পরে পাশের গ্রামের মাদরাসায় পড়া শুরু। পাঠের শেষ হয় ঢাকায়। লেখালেখি শুরু ছড়া-কবিতা দিয়ে, তবে থিতু হওয়া গল্প-উপন্যাসে। অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও কাব্যচর্চা বাদ পড়েনি। ভিন্ন ভিন্ন লিটলম্যাগে লেখা প্রকাশ হলেও বনে-বাদাড়ে কিশোর দল প্রকাশিত প্রথম বই। আওয়ার ইসলাম নামের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাব-এডিটর হিসেবে কাজ করা হয় পাঁচ বছর। চলমান সময়ে নতুন কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত সময় পার হচ্ছে।