ডেস্ক: শুধু কাজের চাপ নয়, সংসারের বেশ কিছু চাপে মন মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়ও খুঁজছেন?
চাপ কমানো তখনই সহজ, যখন চাপ নেওয়া সহজ হয়। অর্থাৎ কোনও কাজ খুব কঠিন লাগছে না আপনার কাছে। আবার ঠিক সময় মতো সেটা করেও ফেলছেন। প্রতিদিনের স্ট্রেস লেভেল কমাতে তাই কিছু অভ্যাসে ভরসা রাখতে পারেন।
জেনে নিন যে খাবারগুলো খেলে ফুরফুরে থাকবে মন-
ভিটামিনস: শরীরে বিভিন্ন ভিটামিনের পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকা জরুরি। এর জন্য বেশ কয়েকটি মাল্টিভিটামিনের ওপর ভরসা রাখতে পারেন। বিজ্ঞানীদের কথায়, কয়েকটি বিশেষ প্রকারের ভিটামিন বি যেমন বি১, বি৫, বি৬, বি১২ আপনার স্ট্রেস লেভেল অনেকটাই কমিয়ে দেবে।
ভিটামিন সি : ভিটামিন বি-এর পাশাপাশি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন সি। এই ভিটামিন আমাদের স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলকে কমাতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি টাইরোসিনও এক কাজ করে।
মাছের তেল : মাছের তেল খেতে অনেকেই পছন্দ করেন না। কিন্তু এই তেলও স্ট্রেস কমানোর উপযোগী খাবার। প্রতিদিন ৪ গ্রাম মাছের তেল ৬ সপ্তাহ ধরে খেলে স্ট্রেসের পরিমাণ অনেকটাই কমে যায়।
কফি ও চা : কফি ও চা একেবারেই না খাওয়া ভালো। এই ধরনের পানীয় স্ট্রেসের মাত্রা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। বিজ্ঞান বলছে, কফি ও চায়ের ক্যাফেইন, ট্যানিন জাতীয় উৎসেচক রক্তে কর্টিসলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
পেটে সমস্যা হয় এমন খাবার বাদ দিন : পেটে সমস্যা হয় এমন খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। যেসব খাবার খেলে আপনার পেট খারাপের আশঙ্কা থাকে, সেগুলো মোটেও খাবেন না। দরকার হলে তেলেভাজা, ফাস্টফুডও বাদ দিতে হবে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকা থেকে।

জন্ম কুমিল্লায়। আব্দুল্লাহেল মুহিত ও আঞ্জুমান নাহারের বড় ছেলে। কুমিল্লার জেলার দেবিদ্বার উপজেলার দুয়ারিয়া গ্রামে বাড়ি। গাছ-গাছালির ছায়ায়, লতাগুল্মের সাথে বড় হওয়া। পাখি ও ফড়িংয়ের পেছনে ছুটে আর ছিপ-নাটাই হাতে কেটেছে শৈশব। তবে কৈশোর কেটেছে নাগরিক শহর ঢাকায়। পড়ালেখার হাতেখড়ি মায়ের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় ‘কুমিল্লা পলিটেকনিক্যাল কোয়ার্টার স্কুলে’। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত নিজ গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়া হয়। পরে পাশের গ্রামের মাদরাসায় পড়া শুরু। পাঠের শেষ হয় ঢাকায়। লেখালেখি শুরু ছড়া-কবিতা দিয়ে, তবে থিতু হওয়া গল্প-উপন্যাসে। অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও কাব্যচর্চা বাদ পড়েনি। ভিন্ন ভিন্ন লিটলম্যাগে লেখা প্রকাশ হলেও বনে-বাদাড়ে কিশোর দল প্রকাশিত প্রথম বই। আওয়ার ইসলাম নামের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাব-এডিটর হিসেবে কাজ করা হয় পাঁচ বছর। চলমান সময়ে নতুন কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত সময় পার হচ্ছে।