ডেস্ক:
মিষ্টি খাবার দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে? কিংবা অবসরে মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করে? কিংবা কাজে মনোযোগ বসছে না? অথবা অল্প কিছু করলেই অনেক ক্লান্ত লাগছে? এমন ভাব হলে বুঝতে হবে আপনার চিনি বা চিনিজাতীয় জিনিস খাওয়া হচ্ছে বেশি। আর বেশি মিষ্টিজাতীয় জিনিস খেলে পড়তে হবে বিপাকে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
মিষ্টি বেশি খাওয়া হলে কাজ করার ইচ্ছা ও শক্তি– দুটিই কমে যায়। অনেক সময় কাজে মনোযোগ দিতে সমস্যা হয়। রাতে ঘুম হয় না। অল্প পরিশ্রমেই অনেক ক্লান্ত লাগে। চিনিজাতীয় খাবারের প্রতি বেশি আকর্ষণ অনুভব করলে শুধু স্বাস্থ্যগতই নয়, ত্বকেরও সমস্যা হয়।
অনেক সময় ত্বকে এমন কোনো সমস্যা হয়, যা আগে কখনো হয়নি। যেমন, ব্রণ বা অ্যালার্জি। যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করেন, তাদের চিনি খাওয়া বেশি হলে ওজন কমে না। এ ছাড়া বেশি চিনি খেলে রোগের প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং প্রদাহজনিত সমস্যা হয়।
এসব থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে চিনি ও চিনিজাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। আর চিনি খেতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

জন্ম কুমিল্লায়। আব্দুল্লাহেল মুহিত ও আঞ্জুমান নাহারের বড় ছেলে। কুমিল্লার জেলার দেবিদ্বার উপজেলার দুয়ারিয়া গ্রামে বাড়ি। গাছ-গাছালির ছায়ায়, লতাগুল্মের সাথে বড় হওয়া। পাখি ও ফড়িংয়ের পেছনে ছুটে আর ছিপ-নাটাই হাতে কেটেছে শৈশব। তবে কৈশোর কেটেছে নাগরিক শহর ঢাকায়। পড়ালেখার হাতেখড়ি মায়ের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় ‘কুমিল্লা পলিটেকনিক্যাল কোয়ার্টার স্কুলে’। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত নিজ গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়া হয়। পরে পাশের গ্রামের মাদরাসায় পড়া শুরু। পাঠের শেষ হয় ঢাকায়। লেখালেখি শুরু ছড়া-কবিতা দিয়ে, তবে থিতু হওয়া গল্প-উপন্যাসে। অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও কাব্যচর্চা বাদ পড়েনি। ভিন্ন ভিন্ন লিটলম্যাগে লেখা প্রকাশ হলেও বনে-বাদাড়ে কিশোর দল প্রকাশিত প্রথম বই। আওয়ার ইসলাম নামের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাব-এডিটর হিসেবে কাজ করা হয় পাঁচ বছর। চলমান সময়ে নতুন কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত সময় পার হচ্ছে।