শিশুদের খুবই পছন্দের খাবার হলো ডোনাট। বানানোর ঝামেলা মনে করে এটি সাধারণত বাইরে থেকে কিনে খাওয়া হয়। তবে বাড়িতে তৈরি খাবার যেহেতু বেশি স্বাস্থ্যকর তাই ডোনাটও তৈরি করে নিতে পারেন। এতে খুব কম খরচ ও অল্প সময়ে ডোনাট তৈরি করতে পারবেন। শিশুসহ অন্যরাও খেতে পারবে সুস্বাদু এই ডোনাট।
সকাল বা বিকেল নাস্তায় অথবা টিফিনে এটি দিতে পারেন। বাইরে থেকে কিনে দেয়া খাবার থেকে এটি স্বাস্থ্য সম্মত। খেতেও সুস্বাদু। চলুন রেসিপি জেনে নেওয়া যাক-
তৈরি করতে যা লাগবে
ময়দা- ৩ কাপ, বেকিং পাউডার- ১ টেবিল চামচ, লবণ- সামান্য, ডিম -৪ টি, চিনি -১/২ কাপ, দুধ -১/২ কাপ, মাখন গলানো- ১/৩ কাপ, তেল ভাজার জন্য- পরিমাণমতো, গলানো চকলেট- ১ কাপ।
যেভাবে তৈরি করবেন
একটি পাত্রে ডিমের সঙ্গে চিনি দিয়ে ফেটে নিন। এরপর তাতে দুধ ও মাখন মিশিয়ে নিন। অন্য একটি পাত্রে ময়দা, বেকিং পাউডার, লবণ একসঙ্গে চেলে নিয়ে মিশিয়ে নিন। ডিমের সঙ্গে ময়দা ভালো করে মিশিয়ে ফ্রিজে ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের জন্য রেখে দিন।
এবার সেই ডো ফ্রিজ থেকে বের করে ময়দা ছিটিয়ে খামির ৫ মি.মি.পুরু ছোট রুটির মতো বেলে নিন। ডোনাট কাটার বা গোল ধারালো যেকোনো বোতলের ক্যাপ দিয়ে কেটে নিন। ২০ মিনিটের জন্য কাটা ডোনাটগুলো গরম কোনো স্থানে রেখে দিন।
চুলায় তেল গরম করে ডুবো তেলে ডোনাট ভেজে কাগজ বা টিস্যুর উপর রাখুন। মিহি গুঁড়া চিনিতে গড়িয়ে নিতে পারেন গরম থাকতে থাকতেই। তাতে দেখতে খুব সুন্দর লাগবে। চকলেট দিতে চাইলে একটু ঠান্ডা করে গলানো চকলেট উপরে মাখিয়ে নিন।

জন্ম কুমিল্লায়। আব্দুল্লাহেল মুহিত ও আঞ্জুমান নাহারের বড় ছেলে। কুমিল্লার জেলার দেবিদ্বার উপজেলার দুয়ারিয়া গ্রামে বাড়ি। গাছ-গাছালির ছায়ায়, লতাগুল্মের সাথে বড় হওয়া। পাখি ও ফড়িংয়ের পেছনে ছুটে আর ছিপ-নাটাই হাতে কেটেছে শৈশব। তবে কৈশোর কেটেছে নাগরিক শহর ঢাকায়। পড়ালেখার হাতেখড়ি মায়ের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় ‘কুমিল্লা পলিটেকনিক্যাল কোয়ার্টার স্কুলে’। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত নিজ গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়া হয়। পরে পাশের গ্রামের মাদরাসায় পড়া শুরু। পাঠের শেষ হয় ঢাকায়। লেখালেখি শুরু ছড়া-কবিতা দিয়ে, তবে থিতু হওয়া গল্প-উপন্যাসে। অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও কাব্যচর্চা বাদ পড়েনি। ভিন্ন ভিন্ন লিটলম্যাগে লেখা প্রকাশ হলেও বনে-বাদাড়ে কিশোর দল প্রকাশিত প্রথম বই। আওয়ার ইসলাম নামের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাব-এডিটর হিসেবে কাজ করা হয় পাঁচ বছর। চলমান সময়ে নতুন কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত সময় পার হচ্ছে।