ডেস্ক: ভিটামিন-সি যার রাসায়নিক নাম অ্যাসকরবিক অ্যাসিড। এটি একটি জৈব অম্ল, যা শাকসবজি, ফল প্রভৃতিতে পাওয়া যায়। মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের জন্য একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। ভিটামিন সি-এর ঘাটতির কারণে শরীরে বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে। পুষ্টিবিজ্ঞানের তথ্যানুসারে, সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের রোজ ৯০ গ্রাম আর নারীদের জন্য দৈনিক ৭৫ গ্রাম ভিটামিন সি প্রয়োজন হয়।
মানব দেহে ভিটামিন সি’য়ের অনেক কাজ। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এই ভিটামিন। সুস্থ দাঁতের মাড়ির জন্য এই ভিটামিন খুবই প্রয়োজন। রক্তের গ্লকোজ নিয়ন্ত্রণ, পোড়া এবং ক্ষত থেকে দ্রুত আরোগ্যের চিকিৎসায় চিকিৎসকরা ভিটামিন সি ব্যবহার করেন। এছাড়া অ্যাজমা, একজিমা ইত্যাদি অসুখেও ভিটামিন সি উপকারে আসে।
ভিটামিন সি’য়ের অভাবে শরীরে যেসব উপসর্গ দেখা দেয়
ভিটামিন সি’য়ের অভাবে ত্বকের মসৃণভাব হারায়, মাড়ি ফুলে যাওয়া এবং হঠাৎ ব্যথা অনুভূত হওয়া, ত্বকে গোটা সৃষ্টি হয় ভিটামিন সি’য়ের অভাবে, সামান্য আঘাতেই শরীরের কোনো অংশে রক্ত জমে গেলে বুঝবেন ভিটামিন সি ঘাটতিতে আছেন আপনি, হাত পায়ের নখেও এই ভিটামিনের ঘাটতি ধরা পড়ে। নখের আকৃতি চামচের মতো হয়ে গেলে বুঝবেন ভিটামিন সি’য়ের অভাব রয়েছে শরীরে।
ভিটামিন সি’য়ের অভাব পূরণে কী খাবেন
কাঁচা ফলে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। পেয়ারা, পেঁপে, কমলালেবু, ধনিয়া, ব্রকলি, ক্যাপ্সিকাম, কমলা, লিচু, লেবু, স্ট্রবেরিতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। রোজ টাটকা ফল ও সবজি খাওয়ার মাধ্যমেই ভিটামিন সি’য়ের চাহিদা মেটানো সম্ভব।

জন্ম কুমিল্লায়। আব্দুল্লাহেল মুহিত ও আঞ্জুমান নাহারের বড় ছেলে। কুমিল্লার জেলার দেবিদ্বার উপজেলার দুয়ারিয়া গ্রামে বাড়ি। গাছ-গাছালির ছায়ায়, লতাগুল্মের সাথে বড় হওয়া। পাখি ও ফড়িংয়ের পেছনে ছুটে আর ছিপ-নাটাই হাতে কেটেছে শৈশব। তবে কৈশোর কেটেছে নাগরিক শহর ঢাকায়। পড়ালেখার হাতেখড়ি মায়ের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় ‘কুমিল্লা পলিটেকনিক্যাল কোয়ার্টার স্কুলে’। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত নিজ গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়া হয়। পরে পাশের গ্রামের মাদরাসায় পড়া শুরু। পাঠের শেষ হয় ঢাকায়। লেখালেখি শুরু ছড়া-কবিতা দিয়ে, তবে থিতু হওয়া গল্প-উপন্যাসে। অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও কাব্যচর্চা বাদ পড়েনি। ভিন্ন ভিন্ন লিটলম্যাগে লেখা প্রকাশ হলেও বনে-বাদাড়ে কিশোর দল প্রকাশিত প্রথম বই। আওয়ার ইসলাম নামের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাব-এডিটর হিসেবে কাজ করা হয় পাঁচ বছর। চলমান সময়ে নতুন কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত সময় পার হচ্ছে।