রেললাইনের মাঝে ফাঁকা দেখা যায়। এমনটি কেন করা হয় জানেন কি? তীব্র গরমের সময় সূর্যের তাপে এবং রেল চলার সময় চাকার ঘর্ষণে উৎপন্ন তাপের ফলে লাইন প্রসারিত হয়। সঠিক মাপের একটানা লাইন হলে এই প্রসারিত অংশের জন্য জায়গা না থাকায় লাইন বেঁকে যেতো। যার ফলে রেল দুর্ঘটনা ঘটতো।
এই রেল দুর্ঘটনা এড়াতেই লাইনের মাঝে মাঝে ফাঁকা রাখা হয়। যাতে লাইন প্রসারিত হলেও ফাঁকা স্থানটি প্রসারিত অংশের জন্য জায়গা করে দেবে। ফলে আর বেঁকে যাওয়ার ভয় থাকবে না।
যেহেতু রেললাইন ইস্পাতের তৈরি। লাইনের ওপর দিয়ে যখন ট্রেন চলে; তখন ঘর্ষণের ফলে এবং সূর্যের উত্তাপে লাইনের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায়। তাপমাত্রার এই বৃদ্ধির ফলে ধাতব উপাদানে তৈরি রেললাইন দৈর্ঘে প্রসারিত হয়।
এ সময় পাশাপাশি অবস্থিত দুটি লাইনের মাঝে ফাঁকা না থাকলে রেললাইন বাঁকা হয়ে যাবে। এ কারণে রেললাইনের যেখানে দুটি লোহার বার মিলিত হয়, সেখানে ফাঁকা রাখা হয়।

জন্ম কুমিল্লায়। আব্দুল্লাহেল মুহিত ও আঞ্জুমান নাহারের বড় ছেলে। কুমিল্লার জেলার দেবিদ্বার উপজেলার দুয়ারিয়া গ্রামে বাড়ি। গাছ-গাছালির ছায়ায়, লতাগুল্মের সাথে বড় হওয়া। পাখি ও ফড়িংয়ের পেছনে ছুটে আর ছিপ-নাটাই হাতে কেটেছে শৈশব। তবে কৈশোর কেটেছে নাগরিক শহর ঢাকায়। পড়ালেখার হাতেখড়ি মায়ের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় ‘কুমিল্লা পলিটেকনিক্যাল কোয়ার্টার স্কুলে’। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত নিজ গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়া হয়। পরে পাশের গ্রামের মাদরাসায় পড়া শুরু। পাঠের শেষ হয় ঢাকায়। লেখালেখি শুরু ছড়া-কবিতা দিয়ে, তবে থিতু হওয়া গল্প-উপন্যাসে। অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও কাব্যচর্চা বাদ পড়েনি। ভিন্ন ভিন্ন লিটলম্যাগে লেখা প্রকাশ হলেও বনে-বাদাড়ে কিশোর দল প্রকাশিত প্রথম বই। আওয়ার ইসলাম নামের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাব-এডিটর হিসেবে কাজ করা হয় পাঁচ বছর। চলমান সময়ে নতুন কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত সময় পার হচ্ছে।